কাঁঠাল বাংলাদেশের জাতীয় ফল। জৈষ্ঠ মাস শেষে এ ফল পাকার শ্রেষ্ঠ সময়। বাজারে পাওয়াও যাচ্ছে কম-বেশি। আঁকারে বেশ বড় ও কাঁটাযুক্ত হলেও, এটি ভাঙার পর হলুদ ও সুমিষ্ট ঘ্রাণ সমৃদ্ধ ছোট ছোট রোয়া আকারের। বাংলাদেশের মানুষদের কাঁঠালের সাথে নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার মতো কিছু নেই। কারণ শিশু থেকে বৃদ্ধ, কম বেশি সব মানুষেরই এ ফল অত্যন্ত পছন্দের। আমরা এ ফল খাই ঠিকই, কিন্তু এর পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে হয়তো অনেকেই জানি না। আসুন, আজ জেনে নেই আমাদের জাতীয় ফলের কিছু স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে:
উচ্চ রক্তচাপ কমায়:
কাঁঠাল পটাশিয়ামের উৎকৃষ্ট উৎস। ১০০ গ্রাম কাঁঠালে পটাশিয়ামের পরিমাণ ৩০৩ মিলিগ্রাম। যারা পটাশিয়াম উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। এ জন্যে কাঁঠালে উচ্চরক্তচাপের উপশম হয়।
কাঁঠাল পটাশিয়ামের উৎকৃষ্ট উৎস। ১০০ গ্রাম কাঁঠালে পটাশিয়ামের পরিমাণ ৩০৩ মিলিগ্রাম। যারা পটাশিয়াম উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। এ জন্যে কাঁঠালে উচ্চরক্তচাপের উপশম হয়।
হাড় মজবুত করে:
কাঁঠালে বিদ্যমান ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়ামের মত হাড়ের গঠন ও হাড় শক্তিশালী করণে ভূমিকা পালন করে। ।
কাঁঠালে বিদ্যমান ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়ামের মত হাড়ের গঠন ও হাড় শক্তিশালী করণে ভূমিকা পালন করে। ।
ভিটামিন সি এর অভাব পূরণ:
কাঁঠালের অন্যতম উপযোগিতা হল ভিটামিন সি। প্রাকৃতিকভাবে মানবদেহে ভিটামিন “সি” তৈরি হয় না। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি দাঁতের মাড়িকে শক্তিশালী করে ওরাতকানা রোগ প্রতিরোধ করে ভিটামিন “সি”। এছাড়াও আমাদেরকে সর্দি-কাশি রোগের সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে।
কাঁঠালের অন্যতম উপযোগিতা হল ভিটামিন সি। প্রাকৃতিকভাবে মানবদেহে ভিটামিন “সি” তৈরি হয় না। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি দাঁতের মাড়িকে শক্তিশালী করে ওরাতকানা রোগ প্রতিরোধ করে ভিটামিন “সি”। এছাড়াও আমাদেরকে সর্দি-কাশি রোগের সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে।
ভ্রুন বৃদ্ধি:
চিকিৎৎসা শাস্ত্র মতে প্রতিদিন ২০০ গ্রাম তাজা পাকা কাঁঠাল খেলে গর্ভবতী মহিলা ও তার গর্ভধারণকৃত শিশুর সব ধরনের পুষ্টির অভাব দূর হয়। গর্ভবতী মহিলারা কাঁঠাল খেলে তার স্বাস্থ্য স্বাভাবিক থাকে এবং গর্ভস্থসন্তানের বৃদ্ধি স্বাভাবিক হয়। দুগ্ধদানকারী মা তাজা পাকা কাঁঠাল খেলে দুধের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়।
চিকিৎৎসা শাস্ত্র মতে প্রতিদিন ২০০ গ্রাম তাজা পাকা কাঁঠাল খেলে গর্ভবতী মহিলা ও তার গর্ভধারণকৃত শিশুর সব ধরনের পুষ্টির অভাব দূর হয়। গর্ভবতী মহিলারা কাঁঠাল খেলে তার স্বাস্থ্য স্বাভাবিক থাকে এবং গর্ভস্থসন্তানের বৃদ্ধি স্বাভাবিক হয়। দুগ্ধদানকারী মা তাজা পাকা কাঁঠাল খেলে দুধের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়।
শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে:
কাঁঠালে আছে বিপুল পরিমাণে খনিজ উপাদান ম্যাঙ্গানিজ যা রক্তে শর্করা বা চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
কাঁঠালে আছে বিপুল পরিমাণে খনিজ উপাদান ম্যাঙ্গানিজ যা রক্তে শর্করা বা চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়:
কাঁঠালে আছে ভিটামিন বি৬ যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। কাঁঠালে চর্বির পরিমাণ নিতান্ত কম। এই ফল খাওয়ার কারণে ওজন বৃদ্ধির আশংকা কম। উচ্চ রক্তচাপ কমায় ।
কাঁঠালে আছে ভিটামিন বি৬ যা হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। কাঁঠালে চর্বির পরিমাণ নিতান্ত কম। এই ফল খাওয়ার কারণে ওজন বৃদ্ধির আশংকা কম। উচ্চ রক্তচাপ কমায় ।
শক্তির উৎস:
কাঁঠালে রয়েছে শর্করা, ক্যালোরি, ফ্রুক্টোজ ও সুক্রোজ।যা দ্রুত শক্তি বাড়ায়। এছাড়া এতে কোনো কোলেস্টেরোল জাতীয় উপাদান নেই। –সূত্র: হেলথ বিকন।
কাঁঠালে রয়েছে শর্করা, ক্যালোরি, ফ্রুক্টোজ ও সুক্রোজ।যা দ্রুত শক্তি বাড়ায়। এছাড়া এতে কোনো কোলেস্টেরোল জাতীয় উপাদান নেই। –সূত্র: হেলথ বিকন।
0 comments:
Post a Comment