স্মরণাতীতকাল থেকেই কথিত আছে বিয়ে মানুষকে আরো স্বাস্থ্যবান করে তুলে। এছাড়া যুগলবন্দী হয়ে বসবাস করলে মানুষের আয়ুও বাড়ে এবং আবেগ সংক্রান্ত জটিলতায় আক্রান্ত হতে হয় কম।
তবে সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, বিয়ে বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার ফলে নারীরা খুব কমই উপকৃত হন। যুগান্তকারী এই গবেষণাটি চালায় লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের লন্ডন স্কুল অফ ইকনমিকস ও লন্ডন স্কুল অফ হাইজিন এন্ড ট্রপিক্যাল মেডিসিন।
লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের ইনস্টিটিউট অব এডুকেশনের জনস্বাস্থ্য বিষয়ক বিজ্ঞানী ড. জর্জ প্লাউবিডিস বলেন, ‘বিয়ে না করলে পুরষদের চেয়ে নারীরা কম ক্ষতিগ্রস্ত হন। বিয়ে করলে পুরুষরাই বেশি লাভবান হন। অসংখ্য গবেষণায় দেখা গেছে, অবিবাহিত পুরুষদের চেয়ে বিবাহিত পুরুষদের স্বাস্থ্য ভালো থাকে।’
লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের ইনস্টিটিউট অব এডুকেশনের জনস্বাস্থ্য বিষয়ক বিজ্ঞানী ড. জর্জ প্লাউবিডিস বলেন, ‘বিয়ে না করলে পুরষদের চেয়ে নারীরা কম ক্ষতিগ্রস্ত হন। বিয়ে করলে পুরুষরাই বেশি লাভবান হন। অসংখ্য গবেষণায় দেখা গেছে, অবিবাহিত পুরুষদের চেয়ে বিবাহিত পুরুষদের স্বাস্থ্য ভালো থাকে।’
ওই গবেষণায় গবেষক দল ১৯৫৮ সালের একই সপ্তাহে ইংল্যান্ডে জন্ম নেওয়া ১০ হাজার মানুষের তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণ করে এই সিদ্ধান্তে পৌঁছান।
তবে গবেষণায় দেখা গেছে, বিয়ে থেকে নারীরা শারীরিক স্বাস্থ্যগত দিক থেকে উপকৃত না হলেও আবেগগত স্বাস্থ্যের দিক থেকে অনেক উপকৃত হন। কারণ তারা কারো সঙ্গে সম্পর্কে আবদ্ধ থাকাকে বেশ গুরুত্ব দেন।
তবে গবেষণায় দেখা গেছে, বিয়ে থেকে নারীরা শারীরিক স্বাস্থ্যগত দিক থেকে উপকৃত না হলেও আবেগগত স্বাস্থ্যের দিক থেকে অনেক উপকৃত হন। কারণ তারা কারো সঙ্গে সম্পর্কে আবদ্ধ থাকাকে বেশ গুরুত্ব দেন।
২০১১ সালের এক গবেষণায় দেখা গেছে, বিয়ে বন্ধনে আবদ্ধ থাকলে অকালে মৃত্যুঝুঁকি কমে আসে ১৫ শতাংশ। এর আগের বছর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এক গবেষণায় দেখা গেছে, বিয়ে বন্ধনে আবদ্ধ হলে উদ্বিগ্নতা ও অবসাদে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও কমে আসে।
0 comments:
Post a Comment